সিসি লোন কি - সিসি লোন তোলার নিয়ম

নিজেদের প্রয়োজন পূরণ করার জন্য অনেক সময় ব্যাংক থেকে লোন নিতে হয় যাকে আমরা ব্যক্তিগত লোন বলে থাকি। কিন্তু বতর্মানে এই ঋণ পদ্ধতিটি আরও বেশি সহজ হয়ছে। আমরা ঠিক একই ধরনের সেবা এখন ক্রেডিট কার্ড মাধ্যমে পেতে পারি। একে সাধারণত দুইটি নামে ডাকা হয় একটি হচ্ছর ক্যাশ ক্রেডিট আর অপরটি হলো সিসি লোন।
সিসি লোন
সিসি লোন
আপনারা যারা ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করেন তারা খুব সহজে লোন নিতে পারবেন। তবে কার্ডের ক্রেডিট সীমার উপরে, অতীতের ক্রেডিট স্কোর ও ঋণ শোধ করার সক্ষমতার উপর নির্ভর করবে আপনি ঠিক কত টাকা লোন পাবেন। আপনি যদি ব্যক্তিগত লোন নিতে চান তাহলে ক্যাশ ক্রেডিট কার্ড বা সিসি লোন তুলনামূলকভাবে আপনাকে বেশি সুবিধা দিবে।

সিসি লোন এর পূর্ণরুপ কি?

সিসি লোন এর পূর্ণরুপ হল Cash Credit A/C (CC)।

সিসি লোন কি?

কোন একজন লোক কোন নিদিষ্ট ব্যাংকে বিশেষ কোন কিছুর জামানতের বিনিময়ের ঋণ পেয়ে থাকে তাকে সাধারণ সিসি লোন বলা হয়। সিসি লোন একাউন্ট চলতি ব্যাংক একাউন্টের মতই। ব্যাংক এই ব্যক্তিকে তার নিজের একাউন্টের নির্দিষ্ট একটা ঋণ দিয়ে থাকে। তাছাড়া এই ব্যক্তি এর চেয়ে বেশি ঋণ নিতে পারে না। আর এই ঋণ সাধারণত চাহিবার মাত্র ফেরত দিতে হবে। 

সিসি লোন এর অনেক ধরনের সুবিধা আছে। সিসি লোনের সুবিধা হচ্ছে এখনে সুদের হার অনেক কম হঢ। এছাড়াও আর একটি সুবিধা আছে সেটা হচ্ছে অনেক দীর্ঘ সময়ের জন্য সহজে লোন নেওয়া যায়।বাংলাদেশে অনেক ব্যাংক আছে তারা তাদের নিয়ম অনুযায়ী নিদিষ্ট মেয়াদে সিসি লোন দিয়ে থাকে।

প্রতিটি ব্যাংক তাদের নিদিষ্ট নিয়মের দ্বারা সিসি লোন দিয়ে থাকে। আপনি যদি অধিক সময় ধরে লোন নিতে চান এবং কম জামেলাহীন থাকতে চান তাহলে আপনার জন্য সবচেয়ে ভাল হবে সিসি লোন। আমি যতটুকু জানি সিসি লোন সবচেয়ে বেশি নেয় ব্যবসায়ী লোকজন।

সিসি লোনের বৈশিষ্ট্য?

  • ঋণের সীম
  • আনুষাঙ্গিক নিরাপত্তা
  • ন্যূনতম প্রতিশ্রুতির মূল্য
  • বর্তমান ব্যালেন্সের উপর সুদ
  • ক্রেডিটের সময়কাল

ঋণের সীমা

সাধারণত যেকোন ব্যক্তি তার নিজস্ব ইচ্ছামত সিসি লোন নিতে পারবেন। তবে এর মধ্যে কিছু বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কেননা একজন ব্যক্তি হিসেবে যখন আপনি ব্যাংকে এই ধরনের সিসি লোন নিতে যাবেন। 

তখন অবশ্যই আপনার ধার নেওয়ার ক্ষমতা ও ঋণ এর যোগ্যতা যাচাই বাছাই করে দেখা হবে। তো যখন আপনি এই ধরনের সিসি লোন নিবেন। তখন আপনাকে লোন প্রদানকারী ব্যাংক প্রথমত আপনার ঋণ নেওয়ার সক্ষমতা যাচাই করে দেখবে। 

আর যদি তারা যাচাই বাচাই করে দেখার পরে বুঝতে পারে যে আপনি ঋণ নেওয়ার জন্য উপযুক্ত। তবে এরপরে আপনার যোগ্যতা বিবেচনা করবে। আর এইসব কিছু বিবেচনা করার পরে আপনি যদি তাদের সিসি লোন নেয়ার জন্য একজন উপযুক্ত ব্যক্তি হিসেবে বিবেচিত হন। 

তাহলে কিন্তু আপনি তাদের ব্যাংক থেকে স্বল্পমেয়াদ ও দীর্ঘমেয়াদে এই ধরনের সিসি লোন নিতে পারবেন। সত্যি বল একেই বলা হয়ে থাকে সিসি লোন এর সীমাবদ্ধতা।

আনুষাঙ্গিক নিরাপত্তা

সি সি লোনের অন্যান্য বৈশিষ্ট্য গুলোর পাশাপাশি আনুষঙ্গিক নিরাপত্তার একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য পালন করে। কেননা একজন ব্যক্তি  যখন এই ধরনের সি সি লোন নিতে চায়। তখন তাকে সি সি লোন প্রদান কারী ব্যাংকের নিকট জামানত বা নিরাপত্তা প্রদান করতে হয়। 

আর আপনি বাংলাদেশের যেকোন ব্যাংক থেকে এই সিসি লোন নিন না কেন। প্রতিটা ব্যাংক থেকে আপনাকে কিছু শর্ত প্রদান করা হবে। মূলত আপনাকে অবশ্যই এই শর্ত গুলো সঠিকভাবে মেনে চলতে হবে। 

আর এই সব কিছুই মিলে একটা বিশেষ ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা রয়েছে। যাকে মূলত সি সি লোনের ক্ষেত্রে আনুষঙ্গিক নিরাপত্তা হিসেবে ধরা হয়।

ন্যূনতম প্রতিশ্রুতির মূল্য

সাধারণত সি সি লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে সুদের পরিমাণ খুব বেশি লক্ষ্য করা যায় না। কিন্তু যখন আপনি স্বল্প মেয়াদি ও দীর্ঘ মেয়াদি সি সি লোন নিবেন। তখন আপনাকে লোন নেওয়ার কারণে উক্ত প্রতিষ্ঠানে ন্যূনতম একটা অর্থ প্রদান করতে হবে। 

মূলত এই ধরনের মূল্য প্রতিটা লোন প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান নিয়ে থাকেন। যখন আপনি সি সি লোনের টাকা তুলবেন। তখন আপনাকে এই স্বল্প পরিমাণ অর্থ প্রদান করতে হবে। যদিও এ অর্থের পরিমাণ খুবই নগণ্য সেক্ষেত্রে আপনার তেমন একটা প্রভাব পড়বে না।

বর্তমান ব্যালেন্সের উপর সুদ

যখন আপনি অন্য কোন ব্যাংক থেকে বিভিন্ন ধরনের কোন লোন নিয়ে থাকবেন। তখন কিন্তু আপনাকে সেই লোনের টাকার উপর ভিত্তি করে সুদ প্রদান করতে হয়। কিন্তু আপনি যদি সিসি লোন নিয়ে থাকেন। তাহলে এখানে আপনি একটু হলেও ভিন্নতা লক্ষ্য করবেন। 

কেননা এখানে আপনাকে শুধুমাত্র সুদ প্রদান করতে হবে আপনার নগদ ক্রেডিট একাউন্টের ব্যালেন্সের উপরে। অর্থাৎ আপনার সেই নগদ ক্রেডিট একাউন্টে যে পরিমাণ টাকা ব্যালেন্স হিসেবে থাকবে। ঠিক সেই পরিমাণ টাকার উপর আপনাকে সুদ প্রদান করতে হবে। 

কিন্তু অন্যান্য লোনের ক্ষেত্রে আপনাকে কখনোই সেই লোনের টাকার উপর ভিত্তি করে সুদ প্রদান করতে হয়। মূলত এটি হচ্ছে সিসি লোন এর অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য।

ক্রেডিটের সময়কাল

সি সি লোন গুলো মূলত স্বল্পমেয়াদি হয়ে থাকে। অর্থাৎ আপনি যদি এই ধরনের সিসি লোন নিয়ে থাকেন। তবে সেক্ষেত্রে কিন্তু আপনাকে অবশ্যই পরবর্তী বার মাসের মধ্যে সেই ঋণ পরিশোধ করে দিতে হবে। 

আর যখন আপনি তাদের এই লোন পরিশোধ করতে পারবেন। এরপর পরবর্তী সময়ে আপনি পুনরায় আবার আপনার ইচ্ছামত লোন নিতে পারবেন। তবে আপনি যদি সঠিকভাবে লোন পরিশোধ করে দিতে পারেন। 

তাহলে সেই লোন প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান পুনরায় আপনাকে সহজে বিবেচনা করবে। এবং আপনি যদি আবার লোন নিতে চান। তাহলে তারা আপনাকে পরবর্তী তে আপনার ইচ্ছা মতো যত খুশি ততবার ঋণ প্রদান করবে।

সিসি লোন নেয়ার পদ্ধতি?

বাংলাদেশে সিসি ঋণের জন্য কীভাবে আবেদন করতে হয় সে সম্পর্কে এখানে একটি ধাপে ধাপে নির্দেশিকা রয়েছেঃ
  • আপনার ঋণের প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করুন
  • একজন ব্যাংকারের সাথে দেখা করুন
  • আবেদন জমা দিন
  • অনুমোদনের জন্য অপেক্ষা করুন
  • আপনার যোগ্যতা পরীক্ষা করুন
  • প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করুন

আপনার ঋণের প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করুন

সিসি লোনের জন্য আবেদন প্রক্রিয়ার প্রথম ধাপ হচ্ছে আপনার প্রয়োজনীয় ঋণের পরিমাণ এ ঋণের উদ্দেশ্য নির্ধারণ করা। 

এছাড়াও আপনার কত টাকা প্রয়োজন ও তহবিল গুলো কি কাজে ব্যবহার করা হবে সে সম্পর্কে আপনার একটি পরিষ্কার ধারণা থাকতে হবে। 

একজন ব্যাংকারের সাথে দেখা করুন

প্রথমবার আপনি আপনার ঋণের প্রয়োজনীয়তা ও যোগ্যতা নির্ধারণ করলে, আপনার ঋণের আবেদন নিয়ে আলোচনা করার জন্য একজন ব্যাংকারের সাথে দেখা করা উচিত। 

কেননা ঋণের জন্য আপনার যোগ্যতা মূল্যায়ন করতে ব্যাংকার আপনাকে আপনার ব্যবসা, আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও ঋণের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করবে।

আবেদন জমা দিন

ব্যাংকার যদি নির্ধারণ করেন যে আপনি ঋণের জন্য যোগ্য। তবে আপনি আবেদন প্রক্রিয়ার সাথে এগিয়ে যেতে পারেন। আপনাকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ ঋণের আবেদন জমা দিতে হবে। ব্যাংক আপনার আবেদন ও নথি পর্যালোচনা করবে এবং প্রয়োজনে অতিরিক্ত তথ্য বা উপাত্ত চাইতে পারে।

অনুমোদনের জন্য অপেক্ষা করুন

ঋণের জন্য আবেদন জমা দেওয়ার পরে, আপনাকে ব্যাংকের অনুমোদনের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। ব্যাংক আপনার আবেদন মূল্যায়ন করবে ও ঋণের আবেদন অনুমোদিত হলে, ব্যাংক আপনার অ্যাকাউন্টে লোনের পরিমাণ বিতরণ করবে।

আপনার যোগ্যতা পরীক্ষা করুন

আপনি ঋণের প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করলে, আপনাকে একটি CC ঋণের জন্য আপনার যোগ্যতা পরীক্ষা করতে হবে। ব্যাংকগুলোর বিভিন্ন যোগ্যতার মানদণ্ড রয়েছে। 

তার মধ্যে কিছু সাধারণ প্রয়োজনীয়তার মধ্যে রয়েছে। একটি হচ্ছে ভাল ক্রেডিট স্কোর থাকা ও নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ব্যবসায় থাকা ও নিয়মিত আয়ের উৎস থাকা।

প্রয়োজনীয় কাগজপত্র প্রস্তুত করুন

সিসি লোনের জন্য আবেদন করার সময়, আপনাকে ব্যাংকের প্রয়োজনীয় নথিগুলোর একটি সেট প্রস্তুত করতে হবে। আর নথিতে সাধারণত আর্থিক বিবৃতি, ব্যাংক বিবৃতি, ব্যবসায় নিবন্ধন কাগজপত্র, ট্যাক্স রিটার্ন ও একটি ব্যবসায়িক পরিকল্পনা অন্তর্ভুক্ত থাকে। 

আপনি আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করার পূর্বে সকল প্রয়োজনীয় নথি প্রস্তুত আছে কি না তা নিশ্চিত করুন।

সিসি লোন নেওয়ার জন্য আপনার যা যা প্রয়োজন?

  • টিন সার্টিফিকেট থাকতে হবে। 
  • টিন সার্টিফিকেট এর পূর্ণরুপ হচ্ছে ট্যাক্সপেয়ার আইডেনটিফিকেশন নাম্বার। সহজ ভাষায় বলতে এটি একটি বিশেষ নাম্বার। আর এই নাম্বারের সাহায্য ট্যাক্স করদাতাকে শনাক্ত করা হয়।
  • আবেদনকারী অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
  • যে ব্যক্তি সিসি লোন তোলার জন্য আবেদন করবে তার নিজের পাসপোর্ট সাইজের ছবি থাকতে হবে।
  • অবশ্যই আপনার ১৮ বছরের উপরের বয়স হতে হবে।
  • যে ব্যাংক থেকে সিসি লোন তুলতে চান। সে ব্যাংকের শাখায় তার যাবতীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
  • এছাড়াও বাংলাদেশের জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি থাকতে হব।

কোন ব্যাংক থেকে সিসি লোন বা ক্যাশ ক্রেডিট লোন নেয়া যাবে?

বাংলাদেশে অনেক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান ব্যবসায়িকদের জন্য নগদ ঋণ (CC) ঋণ প্রদান করে থাকে। সিসি লোন অফার করে এমন কিছু জনপ্রিয় ব্যাংক গুলোর মধ্যে রয়েছেঃ
  • বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক
  • অগ্রণী ব্যাংক
  • জনতা ব্যাংক
  • ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক লিমিটেড
  • ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড
  • সোনালী ব্যাংক
  • রূপালী ব্যাংক
  • ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড
  • প্রাইম ব্যাংক লিমিটেড
  • ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড

সিসি লোনের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস?

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস সমূহঃ
  • যথাযথভাবে পূরণকৃত ঋন আবেদনপত্র
  • সদ্য নবায়নকৃত ট্রেড লাইসেন্স।
  • ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের নামে ব্যাংকে চলতি হিসাব।
  • জাতীয় পরিচয়পত্র ।
  • ড্রাগ লাইসেন্স (ঔষধ ব্যবসার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে)।
  •  বিএসটিআই সার্টিফিকেট (খাদ্য প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য)।
  • ডিসির অনুমোদন (ডিজেল এবং এসিড ব্যবসার ক্ষেত্রে)।
  • টিআইএন সার্টিফিকেট ।
  • ভ্যাট সার্টিফিকেট (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে) ।
  • বিদ্যুৎ বিল।
  • টেলিফোন বিল।
  • পেট্রোবাংলার সার্টিফিকেট (ডিজেল এবং অকটেন ব্যবসার ক্ষেত্রে)।
  • বিগত এক থেকে ৩ বৎসরের ব্যাংক প্রতিবেদন (বিভিন্ন ব্যাংকের চাহিদা ভিন্ন থাকে)।
  • দোকান/ঘর ভাড়া চুক্তিনামা।
  • পজিশনের দলিল।
  • সর্বশেষ শিক্ষাগত যোগ্যতার সার্টিফিকেট।
  • কর্মচারীদের নাম, পদবী এবং মাসিক বেতনের তালিকা। 
  • সার্টিফিকেট (আমদানি ও রপ্তানি ব্যবসার ক্ষেত্রে)।
  • মজুদ মাল এবং তার বর্তমান মূল্যের তালিকা ।
  • স্থায়ী সম্পদের তালিকা এবং মূল্য।
  • দেনাদারের তালিকা।
  • পাওনাদারের তালিকা।
  • বর্তমানে অন্য কোথাও ঋণ থাকলে তার বিবরণী।
  • ঋণের আবেদনকারী ও গ্যারান্টার উভয়ের পাসপোর্ট সাইজ ছবি। এখানে উল্লেখ্য আছে যে, আর্থিক
  •  প্রতিষ্ঠানসমূহ তাদের প্রয়োজন অনুযায়ী একাধিক গ্যারান্টার নিতে পারেন। 
  • অনেক প্রতিষ্ঠানই মূল গ্যারান্টোরের অতিরিক্ত গ্যারান্টার হিসেবে পরিবাররের সদস্যকে গ্যারান্টার হিসেবে নিয়ে থাকেন।
  • গ্যারান্টার ব্যবসায়ী হলে তার ট্রেড লাইসেন্স এবং রির্পোট।
  • ব্যবসার বিগত এক বৎসরের বিক্রয় ও আর্থিক বিবরণী।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ০১ রিপোর্ট, এখানে উল্লেখ্য আছে যে, এই রিপোর্টের ফরম সংশ্লিষ্ট আর্থিক প্রতিষ্ঠানই উদ্যোক্তাকে সরবরাহ করে ও উদ্যোক্তা উক্ত ফরম যথাযথভাবে পূরণ করে দিলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে রিপোর্ট সংগ্রহের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করে থাকে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বর্তমান আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url