মাগুরা জেলা সম্পর্কে বিস্তারিত-জনুন কিসের জন্য ফেমাস

আমরা মাগুরা জেলায় বসবাস করি কিন্ত মাগুরা জেলা সম্পর্কে জানি না, আজ আমরা জানবো মাগুরা জেলা কিসের জন্য ফেমাস বা বিখ্যত। এবং মাগুরা জেলার প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব। 

আমরা আরও জানবো, মাগুরা জেলায় কয়টি উপজেলা রয়েছে এবং কয়টি গ্রাম রয়েছে, মাগুরা জেলার আয়তন সম্পর্কে এবং অনান্য বিষয়ে জানবো যেগুলো আমাদের জানা নেই। তা হলে চলুন শুরু করা যাক।

পোস্ট সূচিপত্রঃ

মাগুরা জেলা কিসের জন্য বিখ্যাত বা ফেমাস

মাগুরা জেলা বাংলাদেশের একটা সুনামধন্য একটি জেলা । তবুও প্রতিটি জেলায় কোনো না কোনো কারণে বিখ্যাত হয়ে থাকে। মাগুরা জেলা মূলত রসমালায় এবং মধুমতী নদীর জন্য বিখ্যাত।

মাগুরা জেলার প্রখ্যাত ব্যক্তিত্ব

মাগুরা বাংলাদেশের একটা সুনামধন্য একটি জেলা তার মধ্য মাগুরা জেলার প্রখ্যাত ব্যক্তিত্বই সেরা। একটি জেলায় কবি থাকা মানে অনেক ব্যাপার হয়ে ওঠে। মাগুরা জেলার কবি ও সাংবাদিক সাহিত্যিক কবি ফররুখ আহমদ, কবি কাদের নেওয়াজ,ডাঃ লুৎফর রহমান, শহীদ সিরাজউদ্দিন হোসেন, সৈয়দ আলী আহসান, শেখ হবিবর রহমান সাহিত্যরত্ন, মুস্তাফা মনোয়ার, সৈয়দ আতর আলী, মোহাম্মদ আছাদুজ্জামান, বিশ্বসেরা অল রাউন্ডার সাকিব আল হাসান

আরো পড়ুনঃ অল্প বয়সে ধনী হবার সহজ উপায়

কবি ফররুখ আহমদ;

জন্ম মৃত্যুঃ কবি ফররুক আহমদ বৃহত্তর যশোর জেলার বর্তমান মাগুরা জেলার সদর উপজেলাধীন মাঝ-আইল গ্রামে ১৯১৮ খ্রিস্টাব্দের ১০ই জুন বিখ্যাত সৈয়দ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৪ সালের ২৯ শে অক্টোবর মাত্র ৫৬ বছর বয়সে ইহলোক ত্যাগ করেন।

রচিত কাব্য গ্রন্থাবলিঃ সাত সাগরের মাঝি, সিরাজুম মুনিরা, নৌফেল হাতেম, হাতেম তায়ী, মুহুর্তের কবিতা, হাবেদা মরুর কাহিনী। ছোটদের কবিতা ছড়াঃ- হরফের ছড়া, পাখির বাসা, ছড়ার আসর, চিড়িয়াখানা ইত্যাদি।

অর্জনঃ তিনি তাঁর সাহিত্য কর্মের স্বীকৃতি স্বরূপ সরকার বিভিন্ন সংস্থা থেকে র্স্বীকৃতি পুরস্কার লাভ করেন। ১৯৬১ সনে তিনি প্রেসিডেন্ট পুরস্কার, ‘‘প্রাইড অব পারফরমেন্স’’, ১৯৬৬ সালে আদমজী সাহিত্য পুরস্কার ইউনেস্কো পুরস্কার, লাভ করেন। ১৯৬০ সালে তিনি কবিতায় বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান এবং বাংলা একাডেমির ফেলো নির্বাচিত হন।

কবি কাদের নেওয়াজ

জন্ম মৃত্যুঃ ১৯০৯ সালে পশ্চিম বাংলার বর্ধমান জেলা মঙ্গলকোর্ট গ্রামে কবির জন্ম। ১৯৫২ সালে শ্রীপুর উপজেলার সারঙ্গদিয়া গ্রামে স্থায়ীবসতি স্থাপন করেন এবং সেখানে মৃত্যু বরণ করেন।

রচিত কাব্য গ্রন্থাবলিঃ তাঁর প্রকাশিত গ্রন্থ ‘‘মরাল’’ ‘‘নীল কৌমুদি’’ আশেকে রাসুল। কিশোর গ্রন্থঃ দাদুর বৈঠক। উপন্যাস- উতলাসন্ধ্যা, দুটি পাখী দুটি তীর। ছোটগল্প- দস্যু লাল মোহন, মরুচন্দ্রিকা।

ডাঃ লুৎফর রহমান

জন্ম মৃত্যুঃ লেখক মাগুরা শহরের সন্নিকটে পারনান্দুয়ালী গ্রামে ১৮৮৯ সালে মামা বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৩৬ সালে মাত্র ৪৭ বছর বয়সে যক্ষারোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।

আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশেরভ্রমণ স্থান - বিশ্বের সেরা দর্শনীয় স্থান

রচিত কাব্য গ্রন্থাবলিঃ মহৎজীবন, উন্নত জীবন, পথহারা, মানবজীবন, ছেলেদের মহত্ব কথা, ছেলেদের কারবালা, রাণী হেলেন, প্রীতি উপহার, উচ্চজীবন, বাসর উপহার, রায়হান, সরলা, উত্তম জীবন, সত্য জীবন, ডনকুইকজোটের অনুবাদ, মুসলমান, মঙ্গল ভবিষ্যৎ লেখককের উল্লেখযোগ্য লেখনী। ডাঃ লুৎফর রহমানের প্রথম বই ছিল একখানা কবিতার বইপ্রকাশ তিনিপ্রতিশোধনামক একখানি উপন্যাস লিখেছিলেন। তিনি নারীশক্তি নামক পত্রিকা পরিচালনা করে নারীদের জাগরণের চেষ্টা করেছেন এবং নারী তীর্থ নামক ‘‘আশ্রম’’ প্রতিষ্ঠা করে নারীদের স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের দ্বারা জীবিকা নির্বাহের পথ সুগম করে ছিলেন।

শহীদ সিরাজউদ্দিন হোসেন

জন্ম মৃত্যুঃ ১৯২৯ সালের ১লা মার্চ তারিখে মাগুরা জেলার শালিখা উপজেলার শরুশনা গ্রামে শহীদ সিরাজ উদ্দিন জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭১ সালের ১০ ডিসেম্বর তারিখে স্বাধীনতা বিরোধী হানাদার বাহিনীর হাতে তিনি শহীদ হন।

অর্জনঃ ১৯৫৪ সালে দৈনিক ইত্তেফাক পত্রিকার বার্তা সম্পাদক পরে কার্যনির্বাহি সম্পাদক হন। তাঁর লেখা ‘‘ইতিহাস কথা কও’’ ‘‘ছোট থেকে বড়’’ ‘‘মহীয়সী নারী’’ ইংরেজি ‘‘A look into the mirror’’ ইত্যাদি তাঁর অনুদিত গ্রন্থ। জার্মান রূপকথা, পারমানবিক শক্তির রহস্য, আমার জীবন দশর্ন, মানব জীবন, অগ্নিপরিক্ষা, ইত্যাদি চল্লি­ খানির অধিক গ্রন্থ তিনি লিখেছেন।

সৈয়দ আলী আহসান

জন্ম মৃত্যুঃ সৈয়দ আলী আহসান ১৯২২সালে মাগুরা জেলার আলোকদিয়া গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর প্রকাশিত কবিতাগ্রন্থ ‘‘চাহার দরবেশ’’ পুঁথি সাহিত্যের উপদানে রচিত।

রচিত কাব্য গ্রন্থাবলিঃ তাঁর অনেক আকাশএকক সন্ধ্যায় বসন্ত’ ‘সহসা সচকিত’ ‘‘উচ্চারণ’’ প্রভৃতি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে। ১৯৮৬ সালেআধুনিক কাব্য চেতনাএবংমহম্মদ মনিরুজ্জামানের কবিতাপ্রকাশিত হয়। তিনি কিছু বিদেশী কবিতা নাটকের অনুবাদ করেছেন।ইডিপাস’ ‘হুইটম্যানের কবিতা’, ‘ইকবালের কবিতা’, ‘ইভানগলের কবিতা’, মেরিডিথের কবিতা, প্রেমের কবিতা ইত্যাদি। নজরুল ইসলাম, কবি মধুসূদন, কবিতার কথা অন্যান্য বিবেচনা, মধুসূদন কবি কৃতি কাব্যদর্শ, আধুনিক বাংলা কবিতা শব্দের অনুসঙ্গ, রবীন্দ্র কাব্য বিচারে ভূমিকা ইত্যাদি সমালোচনা গ্রন্থ

শেখ হবিবর রহমান সাহিত্যরত্ন

জন্ম মৃত্যুঃ শেখ হবিবর রহমান সাহিত্যরত্ন ১৮৯০ মতান্তরে ১৮৯৪ খ্রিস্টাব্দে তদানিন্তন যশোর জেলার বর্তমান মাগুরা জেলার শালিখা উপজেলাধীন ঘোষগাতি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।৭ মে ১৯৬২ খ্রিস্টাব্দে তিনি পরলোক গমন করেন।











সাহিত্যকর্মঃ উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ- পারিজাত কাব্য (১৯১২), কোহিনুর কাব্য, চেতনা কাব্য, আবেহায়াত কাব্য, নিয়ামত, বাঁশরী, গুলশান ইত্যাদি। ফারসী কবি শেখ সাদীরগুলিস্তাবুস্তা কাব্যনুবাদও তিনি করেন। এছাড়া আলগীয়, কর্মবীর মুনশী মেহের উল্লাহ, ভারত সম্রাট বাবর, সুন্দর বনের ভ্রমণ কাহিনী, মালাবারে ইসলাম প্রচার, দবরুল মুখতার, আমার সাহিত্য জীবন ইত্যাদি গদ্য রচনাতেও তিনি মননশীলতার স্বাক্ষর রেখেছেন।


কিশোর পাঠকদের জন্য তিনি রচনা করেছেন পরীর কাহিনী, মরনের পরে, ছোটদের হযরত মুসাহাসির গল্প ভূতের বাপের শ্রাদ্ধ, শয়তানের সভা এবং শেখ সাদীর জীবনী ‘‘হায়াতে সাদী’’ তিনি কলকাতার পারিজাত সাহিত্য কুটিরের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। অধ্যাপক সুনীতি কুমার চট্রোপাধ্যায় কবি কুমুদ রঞ্জন মলি­ তাঁর ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন। তিনি একজন সমাজ দরদী সাহিত্যিক ছিলেন। 











































































 

























































সৈয়দ আতর আলী

সৈয়দ আতর আলী ছিলেন একজন মুক্তিযুদ্ধ সংগঠক ও রাজনীতিবিদ। তিনি ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় ৮ ও ৯ নং সেক্টরের পলিটিক্যাল কনভেনর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।সৈয়দ আতর আলী ১৯১৬ সালে বর্তমান মাগুরা সদর উপজেলার পাটখালি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি তিনি গঙ্গারামপুর পিকে হাইস্কুল ও নড়াইল ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় উন্নীত হন। এরপর, কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করেন তিনি।ছাত্রাবস্থায় প্রগতিশীল রাজনীতির সাথে জড়িত হয়ে পড়েন তিনি। 

আরো পড়ুনঃ মাথার ব্রেন ভালো রাখার উপায় - ব্রেইন ওয়াশ করার উপায়

তিনি হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, আবদুল হামিদ খান ভাসানী ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সাহচর্য লাভ করেছিলেন। ১৯৪৯ সালে তৎকালীন মাগুরা মহকুমা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হন। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে তিনি পূর্ববঙ্গ আইন পরিষদে মাগুরা-২ আসন থেকে প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন।১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি সোহরাব হোসেন ও মোহাম্মদ আছাদুজ্জামানকে সাথে নিয়ে মাগুরায় পাকিস্তানি বাহিনী ও দোসরদের আক্রমণ প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করেন। 

তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় ৮ ও ৯ নম্বর সেক্টরের পলিটিক্যাল কনভেনর হিসেবে নিযুক্ত হন।সৈয়দ আতর আলী ১৯৭১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে ৮ ও ৯ নম্বর সেক্টরের পলিটিক্যাল কনভেনর হিসেবে দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় অসুস্থ হয়ে পড়েন। ১৯৭১ সালের ১৩ অক্টোবর ভারতের পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগণা জেলার কল্যাণী হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন। তার মৃত্যুর পর তার শেষ ইচ্ছানুযায়ী তাকে তৎকালীন মুক্তাঞ্চল যশোর জেলার ঝিকরগাছা উপজেলার কাশিপুর গ্রামে সমাহিত করা হয়।

মোহাম্মদ আছাদুজ্জামান 

মোহাম্মদ আছাদুজ্জামান ছিলেন একজন বাংলাদেশি রাজনীতিবিদ, যিনি মাগুরা জেলা থেকে চার বার জাতীয় সংসদে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন। মোহাম্মদ আছাদুজ্জামান জন্মেছিলেন ১৯৩৫ সালের ১১ নভেম্বরে, মাগুরার মহম্মদপুর উপজেলার পলাশবাড়িয়া ইউনিয়নের মৌলভী জোকা গ্রামে। তিনি অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র অবস্থায় ভাষা আন্দোলনে সরাসরি অংশগ্রহণ করেন। ১৯৫৪ সালে ছাত্রাবস্থাতেই বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত হন। 

তিনি ১৯৬২র ছাত্র আন্দোলন, ৬৬র ছয় দফা আন্দোলন, ৬৯র গণ-অভ্যুত্থানসহ বিভিন্ন আন্দোলনে তিনি সামনে থেকে নেতৃত্ব দেন। ১৯৬৫ সালে তিনি মাগুরা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নিযুক্ত হন।১৯৭০ সালে তিনি তৎকালীন পূর্ববঙ্গ আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করা ছাড়াও মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক হিসেবেও তিনি কাজ করেছেন।মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তিনি সোহরাব হোসেন ও সৈয়দ আতর আলীকে সাথে নিয়ে মাগুরায় পাকিস্তানি বাহিনী ও দোসরদের আক্রমণ প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা প্রদান করেন। মুক্তিযুদ্ধের সময় তিনি মাগুরায় সর্বদলীয় সংগ্রাম পরিষদের আহবায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন।

বিশ্বসেরা অল রাউন্ডার সাকিব আল হাসান

জন্মঃ সাকিব আল হাসান, আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার, যার নাম দিয়েই নতুন করে বাংলাদেশকে চিনেছে ক্রিকেট বিশ্ব, মাগুরা জেলায় ২৪ মার্চ, ১৯৮৭ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলায় ফুটবল খেলার প্রতি আগ্রহ থাকলেও বড় হয়ে ক্রিকেটের দিকে ঝুকে পড়েন সাকিব এবং বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান(বিকেএসপি)-এ ভর্তি হন। তার নান্দনিক খেলার ধারাবাহিকতা তাঁকে নিয়ে গিয়েছে এক অনন্য উচ্চতায় ।

অর্জনঃ২০০৬ সালের আগস্টে হারারে তে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অভিষেক হয় সাকিব আল  হাসানের। অভিষেকের পর হতে যত দিন  গড়িয়েছে সাকিব নিজেকে ছাড়িয়ে গেছেন। যে কোন ফরম্যাটের ক্রিকেটেই বাংলাদেশ দলের অন্যতম নির্ভরতার নাম সাকিব আল হাসান। ক্রিকেট ইতিহাসের একমাত্র খেলোয়াড় সাকিব যিনি ক্রিকেটের ৩ ফরম্যাটেই ১ নাম্বার অলরাউন্ডার। পাকিস্তানের ইমরান খান এবং ইংল্যান্ডের ইয়ান বোথামের পর তৃতীয় ক্রিকেটার হিসেবে একই টেস্টে সেঞ্চুরী এবং ১০ উইকেট লাভ করেন তিনি।

এখন পর্যন্ত সাকিবই একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে ৩ ফরম্যাটে দেশের সবোচ্চ উইকেট শিকারী, ২য় সবোচ্চ রান সংগ্রাহক এবং সর্বোচ্চবার ম্যান অব দ্য ম্যাচ । সাকিব ২০১৫ সালের জানুয়ারীতে টেস্ট ওডিআই ও টি-২০ প্রত্যেক  ক্রিকেট সংস্করণে এক নম্বর অল- রাউন্ডার হওয়ার গৌরব অর্জন করেন। সাকিব প্রথম বাংলাদেশি ক্রিকেটার হিসেবে একদিনের ক্রিকেটে  ৪০০০ রান করার গৌরব অর্জন করেন। সারা বিশ্বের ক্রিকেটপ্রেমীরা স্বপ্ন দেখেন সাকিবের মত একজন ক্রিকেটার হওয়ার । মাগুরার এই কৃতি সন্তান সাকিব  আল হাসান মাগুরাবাসীর গর্ব।

মাগুরা জেলায় কতটি উপজেলা রয়েছে

মাগুরা জেলায় ৪টি উপজেলা রয়েছে।

মাগুরা জেলায় কয়টি ইউনিউয়ন রয়েছে

মাগুরা জেলায় ৩৬ টি ইউনিয়ন রয়েছে।

মাগুরা জেলায় কতটি গ্রাম রয়েছে

মাগুরা জেলায় ৭৩০টি গ্রাম রয়েছে।

মাগুরা জেলার নদী 

মাগুরা জেলার নদীগুলো হলো নবগঙ্গা, কুমার, গড়াই, মধুমতী, চিত্রা ও ফটকী

মাগুরা জেলার আয়তন কত

মাগুরা জেলার আয়তন হচ্ছে ১০৪৯ বর্গ কিলো মিটার

মাগুরা জেলার জনসংখ্যা কত

মাগুরা জেলার মোট জনসংখ্যা: ,১৩,০০০ জন

পুরুষ: ,৫৩,০০০ জন

মহিলা:,৬০,০০০ জন

জনসংখ্যার ঘনত্ব: প্রতি বর্গ কি.মিটারে ৮৭১ জন

খানার সংখ্যা: ২০৫,৬০০ টি

(২০১১ সনের আদমশুমারি গৃহগণণা অনুযায়ী)

আরো পড়ুনঃ dna টেস্টবলতে কি বুঝায় - ডিএনএ টেস্ট কত দিনের মধ্যে করতে হয়

মাগুরা জেলার ভোটার সংখ্যা কত

মাগুরা জেলার  মোট ভোটার সংখ্যা : ,৩৪,১১৫

 পুরুষ : ,৬০,১৬৯

 মহিলা : ,৭৩,৯৪৬

মাগুরা জেলা কত সালে প্রতিষ্ঠিত হয়

ভারত বর্ষে বাংলা প্রদেশে পরীক্ষামূলকভাবে ১৭৮১ সালে প্রথম জেলা হিসেবে যশোরকে ঘোষণা করা হয়। মাগুরা তখন যশোর জেলার অমত্মর্গত ছিল।

মাগুরা জেলার বিখ্যাত খাবার

মগুরা জেলার বিখ্যাত খাবার রসমালায়।



















এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

বর্তমান আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url